৩। প্রতিষ্ঠানের বর্ননা: এই বিদ্যালয় নির্মান হয়েছিল পাকা ভবন। কিন্তু ২০০৭ সালের নদী ভাঙ্গনের ফলে ভবনটি ভেঙ্গে যায়। টঙ্গিবাড়ী উপজেলার সর্ব দÿÿণে অবস্থিত হাসাইল-বানারী ইউনিয়নে পদ্মার তীরবর্তী এই বিদ্যালয়ের অবস্থান। বিদ্যালয়টি আধাপাকা এবং কাঠ টিন দিয়ে নির্মিত ররয়েছে বর্তমান স্কুল ঘরটি। ১টি অফিস কক্ষ। ১ টি - টিউবয়েল, ৪টি পাকা টয়লেট। সহীদদের স্মরনে ১টি সহীদ মিনার। বড় খেলার মাঠ। অত্র বিদ্যালয়ের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের প্রধান শিক্ষক বাবু খগেন্দ্র চন্দ্র মন্ডল ২০০৬ সালে অবসর গ্রহণ করেন। বর্তমান প্রধান শিক্ষক মোঃ জহিরম্নল ইসলাম (আইয়ুব) ২০১১ সালের জানুয়ারী হতে অদ্যাবধী দায়িত্বে আছেন।
৪। প্রতিষ্ঠানের ইতিহাসঃশিক্ষ। ও সংস্কৃতির বিকাশে বিক্রমপুরের রয়েছে বিশ্ববিসত্মৃত ইতিহাস। অতিশ দিপঙ্কর, সরজিনি নাইড়ূ, স্যার জগিদশ চন্দ্র বসু, মানিক বন্দোপধ্যায় প্রমুখ ব্যক্তির জন্মভূমি এই বিক্রমপুরের একটি পরগোণার নাম টঙ্গিবাড়ী। এখানে জন্মেছেন বিনয়, বাদল, দীনেশ এবং নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেন। এই টঙ্গিবাড়ী উপজেলার সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত হাসাইল-বানারী ইউনিয়নে পদ্মার তীরবর্তী এই বিদ্যালয়ের অবস্থান।
১৮৯৭ইং সালে বিদগাঁও পরগোনার জমিদার মজুমদার বাড়ীর দূর্গা মন্দিরের আটচালায় কতিপয় ছাত্র নিয়ে এই বিদ্যালয়ের জন্ম। পরে ১৯০১ সালে Banari Higher Education Schoolহিসাবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন লাভ করে। প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক বাবু রাশ বিহারী দাশ (১৯০১-১৯১২)।
১৯২৪ সালে পদ্মা নদীর ভাঙ্গনের শিকার হয়ে বানারীর চৌধুরী বাড়ীর কাছে গান্ধী আশ্রমে অস্থায়ীভাবে স্থামত্মরিত হয়ে বানারী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় নামে ১৯২৭ সাল পর্যমত্ম অবস্থিত থাকে। এরপর ১৯২৭ সালেই হাসাইল বাজারের কাছে স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে এই বিদ্যালয়টি। অত্র বিদ্যালয়ের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের প্রধান শিÿক বাবু খগেন্দ্র চন্দ্র মন্ডল ২০০৬ সালে অবসর গ্রহণ করেন। বর্তমান প্রধান শিÿক মোঃ জহিরম্নল ইসলাম (আইয়ুব) ২০১১ সালের জানুয়ারী হতে অদ্যাবধী দায়িত্বে আছেন।
ক্রমিক নং | নাম | পদবী | শিÿাগত যোগ্যতা |
১ | মোঃ নজরম্নল ইসলাম | সভাপতি | বি.এ |
২ | মোঃ কামরম্নল হাসান | শিÿক প্রতিনিধি | বি্.এস.সি, এম.এড |
৩ | মোঃ সেলিমুল হক | শিÿক প্রতিনিধি | বি.কম, বি.এড |
৪ | লক্ষ্মী রাণী পাল | শিÿক প্রতিনিধি | বি.এ, বি.এড |
৫ | মোঃ ইদ্রিস মুন্সী | অভিভাবক সদস্য | অষ্টম শ্রেণী |
৬ | মোঃ আলাউদ্দিন শেখ | অভিভাবক সদস্য | আই.এ |
৭ | আঃ মালেক শেখ | অভিভাবক সদস্য | অষ্টম শ্রেণী |
৮ | মোঃ দুলাল গাজী | অভিভাবক সদস্য | আই.এ |
৯ | নাসরিন বেগম | অভিভাবক সদস্য | অষ্টম শ্রেণী |
১০ | মোঃ মনির হোসেন শেখ | দাতা সদস্য | বি.এ |
১১ | এস.এম আনিসুর রহমান | কো-অপ্ট সদস্য | এইচ.এস.সি |
১২ | মোঃ জহিরম্নল ইসলাম | সদস্য সচিব | এম.এ, বি.এড |
পরীÿার সন | মোট পরীÿার্থীর সংখ্যা | উত্তীর্ণ শিÿার্থীর সংখ্যা | পাশের হার |
২০১৩ ইং | ৬৮ জন | ৬৩ জন | ৯২.৬৪% |
২০১২ ইং | ৭০ জন | ৬৬ জন | ৯৪.২৮% |
২০১১ ইং | ৯০ জন | ৮৬ জন | ৯৫.৫৫% |
২০১০ ইং | ৬৮ জন | ৬৬ জন | ৯৭.০৫% |
২০০৯ ইং | ৫১ জন | ৪২ জন |
মোবাইল- ০১৯২০০৭৬৮৪২, ই-মেইল banarimlhs@gmail.com
১। ডঃ সুবোধ চন্দ্র সেন গুপ্ত-তিনি ছিলেন William Shakespeare – এর সমালোচক। সাহিত্যে তিনি ভারতের পদ্মশ্রী খেতাবে ভূষিত হন।
২। রেবতী মোহণ চক্রবর্তী -তিনি এন্ট্রাস থেকে বি,এ পর্যমত্ম কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম স্থান অধিকার করেন।
৩। সুশীল চক্রবতী-ভারতের দাজিলিং- এ ব্রিটিশ বড় লাটকে গুলি করতে ব্যর্থ হয়ে ধরা পড়েন এবং আন্দামান দ্বীপে নির্বাসিত হন।
৪। মোঃ জামাল হোসেন-মুন্সীগঞ্জ -৩ আসনের সাবেক এম,পি।
৫। ফাতেমা বেগম-বাংলাদেশ সরকারের প্রথম মহিলা এস, এস,পি। বর্তমানে DIG(SB) তে কর্মরত আছেন।
৬। সুখেন চন্দ্র ব্যাণার্জী -সরকারী হরগঙ্গা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে অধ্যÿ পদে কর্মরত আছে।অত্র প্রতিষ্ঠানটি বেসরকারী ভাবে জনসাধারণের অনুদানে পরিচালিত হয়ে থাকে।সর্বোমোট ঘর সংখ্যা- ৩ টি। ঘরগুলো সবই আধাপাকা। টিউবয়েল -১ টি। টয়লেট- ২টি।১। প্রথম ঘরটির দৈর্ঘ্য- ৪০ হাত, প্রস্থ- ২৫ হাত।২। দ্বিতীয় ঘরটির দৈর্ঘ্য- ২০ হাত, প্রস্থ- ১০ হাত।৩। তৃতীয় ঘরটির দৈর্ঘ্য- ১৫ হাত, প্রস্থ- ০৯ হাত।
সাধারণ জনগনের উদ্যোগে মরহুম শাহেদ আলী দেওয়ান এবং সোনামিয়া বেপারীর তত্বাবধানে নির্মীত হয় হাসাইল কারামতিয়া দারূল উলুম মাদ্রাসাটি।
১। সভাপতি- হাজী হুমায়ুন কবির।
২। সেক্রেটারী- হাজী আলী আহম্মদ শেখ।
৩। কোষাদক্ষ- হাজী ফারুক বেপারী।
১। ১জন প্রথম স্থান।
২। ৩জন ২য় স্থান।
৩। ২জন ৩য় স্থান।
১। কিতাব বিভাগ- ১জন।
২। হিফজি বিভাগ- ৩জন।
৩। মক্তব বিভাগ- ৫জন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস